Dhaka ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫
শিরোনাম :

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

  • Update Time : ০৬:১১:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জুলাই ২০২৪
  • / 84

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

গণহত্যার সাথে জড়িত’ মন্ত্রণালয়ের অব্যাহতি: বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসতে হবে

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনে জড়িত ছাত্র আন্দোলনকারী দুই সমন্বয়ক আজ সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন। তাদের প্রধান দাবি হল, বাংলাদেশের যেকোনো অঞ্চলে আন্দোলনে জড়িত ছাত্রদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিখোঁজ চারজন সমন্বয়কসহ যারা গুম হয়েছে বা নিখোঁজ রয়েছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে দাবি, তাদের ফিরিয়ে দিতে হবে এবং গণমাধ্যমের সামনে ব্যাখ্যা দিতে হবে, কেন তারা গুম ছিল।এছাড়াও আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী সমন্বয়কদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে জাতীয় স্তরে।

গণহত্যার সাথে জড়িত’ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অব্যাহতি দিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসতে হবে। পাশাপাশি বিচার বিভাগীয় তদন্ত চলাকালীন সময়ে সড়ক পরিবহন, স্বরাষ্ট্র, শিক্ষা ও আইনমন্ত্রীকে অব্যাহতি দিয়ে তদন্ত করতে হবে।

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্রদের ওপর হামলা হয়েছে, সেসব হামলায় জড়িত ছাত্রলীগের নেতাদের পদ থেকে অপসারণ করে আইনের আওতায় আনতে হবে। এই দাবি না মানলে বুধবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত মুখে কালো পতাকা বেঁধে যে যার অবস্থানে থেকে সারাদেশে এই কর্মসূচী পালন করা হবে বলে জানিয়েছেন দুই সমন্বয়ক।

সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি, এই ঘটনার প্রতি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আলোচনার সৃষ্টি হচ্ছে এবং বিভিন্ন সমাজসেবা সংগঠন এবং গণমাধ্যমের কাছে এই সংবাদটি প্রতিবেদন করা হয়েছে।

ট্যাগ :

আপনার সোশ্যাল মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Cricket Update

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

Update Time : ০৬:১১:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জুলাই ২০২৪

গণহত্যার সাথে জড়িত’ মন্ত্রণালয়ের অব্যাহতি: বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসতে হবে

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনে জড়িত ছাত্র আন্দোলনকারী দুই সমন্বয়ক আজ সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন। তাদের প্রধান দাবি হল, বাংলাদেশের যেকোনো অঞ্চলে আন্দোলনে জড়িত ছাত্রদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিখোঁজ চারজন সমন্বয়কসহ যারা গুম হয়েছে বা নিখোঁজ রয়েছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে দাবি, তাদের ফিরিয়ে দিতে হবে এবং গণমাধ্যমের সামনে ব্যাখ্যা দিতে হবে, কেন তারা গুম ছিল।এছাড়াও আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী সমন্বয়কদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে জাতীয় স্তরে।

গণহত্যার সাথে জড়িত’ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অব্যাহতি দিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসতে হবে। পাশাপাশি বিচার বিভাগীয় তদন্ত চলাকালীন সময়ে সড়ক পরিবহন, স্বরাষ্ট্র, শিক্ষা ও আইনমন্ত্রীকে অব্যাহতি দিয়ে তদন্ত করতে হবে।

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্রদের ওপর হামলা হয়েছে, সেসব হামলায় জড়িত ছাত্রলীগের নেতাদের পদ থেকে অপসারণ করে আইনের আওতায় আনতে হবে। এই দাবি না মানলে বুধবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত মুখে কালো পতাকা বেঁধে যে যার অবস্থানে থেকে সারাদেশে এই কর্মসূচী পালন করা হবে বলে জানিয়েছেন দুই সমন্বয়ক।

সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি, এই ঘটনার প্রতি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আলোচনার সৃষ্টি হচ্ছে এবং বিভিন্ন সমাজসেবা সংগঠন এবং গণমাধ্যমের কাছে এই সংবাদটি প্রতিবেদন করা হয়েছে।